ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকা
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকা
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় প্রথম নাম্বারে আছে সোনম কাপুর
সোনম কাপুর একজন বিখ্যাত ভারতীয় অভিনেত্রী। তিনি বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন এবং বহু সফল ছবিতে অভিনয় করেছেন। সোনম কাপুরের জন্ম ৯ জুন ১৯৮৫ সালে মুম্বাইতে। তিনি বিখ্যাত অভিনেতা অনিল কাপুর এবং সুনীতা কাপুরের কন্যা। তার অভিনয় জীবনের শুরু ২০০৭ সালে "সাওয়ারিয়া" ছবির মাধ্যমে। এরপর তিনি "আয়েশা," "রাঞ্জনা," "খুবসুরত," "নীরজা," এবং "ভীরে দে ওয়েডিং" এর মতো হিট ছবিতে অভিনয় করেছেন।
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় দ্বিতীয় নাম্বারে আছে দিপিকা পাডুকোন
দীপিকা পাডুকোন একজন বিখ্যাত ভারতীয় অভিনেত্রী এবং মডেল। তিনি বলিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন এবং বিভিন্ন সফল ছবিতে অভিনয় করেছেন। দীপিকা পাডুকোনের জন্ম ৫ জানুয়ারি ১৯৮৬ সালে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে, তবে তার পরিবার কর্ণাটকের বেঙ্গালুরুতে স্থানান্তরিত হয়। তার পিতা প্রকাশ পাডুকোন একজন বিখ্যাত ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড়।
দীপিকা পাডুকোনের অভিনয় জীবনের শুরু ২০০৬ সালে কন্নড় চলচ্চিত্র "ঐশ্বর্যা"র মাধ্যমে। তবে, বলিউডে তার অভিষেক হয় ২০০৭ সালে "ওম শান্তি ওম" ছবির মাধ্যমে, যেখানে তিনি শাহরুখ খানের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই ছবির জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেত্রীর পুরস্কার পান।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে
"লাভ আজ কাল"
"ককটেল"
"ইয়ে জওয়ানি হ্যায় দিওয়ানি"
"চেন্নাই এক্সপ্রেস"
"গোলিওঁ কি রাসলীলা রাম-লীলা"
"পিকু"
"বাজিরাও মস্তানি"
"পদ্মাবত"
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় তৃতীয় নাম্বারে আছে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া
প্রিয়াঙ্কা চোপড়া একজন বহুমুখী প্রতিভাবান ভারতীয় অভিনেত্রী, গায়িকা এবং প্রযোজক। তিনি আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের গৌরব বৃদ্ধি করেছেন। প্রিয়াঙ্কার জন্ম ১৮ জুলাই ১৯৮২ সালে ঝাড়খণ্ডের জামশেদপুরে। তার পিতামাতা, অশোক চোপড়া এবং মধু চোপড়া, দুজনেই ভারতীয় সেনাবাহিনীতে চিকিৎসক ছিলেন।
প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার ক্যারিয়ারের শুরু ২০০০ সালে, যখন তিনি মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জিতেন। এরপর তিনি বলিউডে প্রবেশ করেন এবং ২০০৩ সালে "দ্য হিরো: লাভ স্টোরি অব এ স্পাই" ছবির মাধ্যমে অভিনয় শুরু করেন।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"আন্দাজ"
"মুঝসে শাদি করোগি"
"অগ্নিপথ"
"বরফি!"
"মেরি কম"
"বাজিরাও মস্তানি"
"বাজিরাও মস্তানি"
"বাজিরাও মস্তানি"
"কামিনে"
"দোস্তানা"
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় চতুর্থ নম্বরে আছে কঙ্গনা রানাউত
কঙ্গনা রানাউত একজন জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী এবং প্রযোজক। তিনি তার সাহসী এবং বৈচিত্র্যময় চরিত্রের জন্য বলিউডে পরিচিত। কঙ্গনা রানাউতের জন্ম ২৩ মার্চ ১৯৮৭ সালে হিমাচল প্রদেশের মানালিতে। তিনি অভিনয়ের পাশাপাশি চলচ্চিত্র প্রযোজনাতেও সফল হয়েছেন।
কঙ্গনা রানাউতের অভিনয় জীবনের শুরু ২০০৬ সালে "গ্যাংস্টার" ছবির মাধ্যমে। তার এই ছবিতে অসাধারণ অভিনয়ের জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ নবাগত অভিনেত্রীর পুরস্কার পান। এরপর থেকে তিনি অনেক সফল এবং প্রশংসিত ছবিতে অভিনয় করেছেন, যেমন
"ফ্যাশন" (২০০৮)
"কুইন" (২০১৪)
"তনু ওয়েডস মনু" (২০১১) এবং এর সিক্যুয়েল "তনু ওয়েডস মনু রিটার্নস" (২০১৫)
"মণিকর্ণিকা: দ্য কুইন অফ ঝাঁসি" (২০১৯)
"পাঙ্গা" (২০২০)
"থালাইভি" (২০২1)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় পঞ্চম নম্বরে আছে বিদ্যা বালান
বিদ্যা বালান একজন বিখ্যাত ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি তার অসাধারণ অভিনয় ক্ষমতা এবং বৈচিত্র্যময় চরিত্রের জন্য পরিচিত। বিদ্যা বালানের জন্ম ১ জানুয়ারি ১৯৭৯ সালে মুম্বাইতে। তিনি তার অভিনয় জীবনে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং এবং অনুপ্রেরণামূলক চরিত্রে অভিনয় করে সমালোচক এবং দর্শকদের প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
বিদ্যা বালানের অভিনয় জীবনের শুরু টেলিভিশন সিরিজ "হাম পাঁচ" এর মাধ্যমে। বলিউডে তার অভিষেক ঘটে ২০০৫ সালে "পরিণীতা" ছবির মাধ্যমে।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"লাগে রাহো মুন্নাভাই" (২০০৬)
"ভুলভুলাইয়া" (২০০৭)
"পা" (২০০৯)
"ইশকিয়া" (২০১০)
"দ্য ডার্টি পিকচার" (২০১১)
"কাহানি" (২০১২)
"তুমহারি সুলু" (২০১৭)
"শেরনি" (২০২১)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ষষ্ঠ নম্বরে আছে আনুশকা শর্মা
আনুশকা শর্মা একজন জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী এবং প্রযোজক। তিনি বলিউডে তার অভিনয় এবং প্রযোজনা দক্ষতার জন্য পরিচিত। আনুশকা শর্মার জন্ম ১ মে ১৯৮৮ সালে অযোধ্যায়। তার বাবা অজয় কুমার শর্মা একজন সেনা কর্মকর্তা এবং তার মা অশিমা শর্মা একজন গৃহিণী।
আনুশকা শর্মার অভিনয় জীবনের শুরু ২০০৮ সালে "রব নে বনা দি জোড়ি" ছবির মাধ্যমে, যেখানে তিনি শাহরুখ খানের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই ছবির জন্য তিনি ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেন এবং তার ক্যারিয়ার শুরু হয়।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"ব্যান্ড বাজা বারাত" (২০১০)
"জাব তক হ্যায় জান" (২০১২)
"পিকে" (২০১৪)
"এ দিল হ্যায় মুশকিল" (২০১৬)
"সুলতান" (২০১৬)
"পরি" (২০১৮)
"সুই ধাগা" (২০১৮)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় সপ্তম নম্বরে আছে কারিনা কাপুর
কারিনা কাপুর একজন বিখ্যাত ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি বলিউডে তার অসাধারণ অভিনয় এবং স্টাইলের জন্য পরিচিত। কারিনা কাপুরের জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮০ সালে মুম্বাইতে। তিনি বিখ্যাত কাপুর পরিবারের সদস্য, তার পিতা রণধীর কাপুর এবং মাতা ববিতা, দুজনেই চলচ্চিত্র জগতের পরিচিত মুখ।
কারিনা কাপুরের অভিনয় জীবনের শুরু ২০০০ সালে "রিফিউজি" ছবির মাধ্যমে। পরিবেশ বান্ধব যানবাহনের তালিকা
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"কভি খুশি কভি গম" (২০০১)
"জব উই মেট" (২০০৭)
"৩ ইডিয়টস" (২০০৯)
"বডিগার্ড" (২০১১)
"তালাশ" (২০১২)
"বজরঙ্গি ভাইজান" (২০১৫)
"উড়তা পাঞ্জাব" (২০১৬)
"ভীরে দে ওয়েডিং" (২০১৮)
"গুড নিউজ" (২০১৯)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় অষ্টম নম্বরে আছে ক্যাটরিনা কাইফ
ক্যাটরিনা কাইফ একজন জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী এবং মডেল, যিনি বলিউডে তার সৌন্দর্য, অভিনয় এবং নাচের দক্ষতার জন্য পরিচিত। ক্যাটরিনা কাইফের জন্ম ১৬ জুলাই ১৯৮৩ সালে হংকংয়ে। তার পিতা একজন কাশ্মীরি এবং তার মাতা একজন ব্রিটিশ। ক্যাটরিনা কাইফের আসল নাম ক্যাটরিনা টার্কোট।
ক্যাটরিনা কাইফের অভিনয় জীবনের শুরু ২০০৩ সালে "বুম" ছবির মাধ্যমে। তবে, তার প্রকৃত সাফল্য আসে ২০০৫ সালে "ম্যায়নে প্যার কিউন কিয়া?" ছবির মাধ্যমে।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"নমস্তে লন্ডন" (২০০৭)
"পার্টনার" (২০০৭)
"সিং ইজ কিং" (২০০৮)
"নিউ ইয়র্ক" (২০০৯)
"রাজনীতি" (২০১০)
"জিন্দেগি না মিলেগি দোবারা" (২০১১)
"এক থা টাইগার" (২০১২) এবং এর সিক্যুয়েল "টাইগার জিন্দা হ্যায়" (২০১৭)
"জব তক হ্যায় জান" (২০১২)
"ধুম ৩" (২০১৩)
"বাংলা টাইগার" (২০২1)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় নবম নম্বরে আছে শ্রদ্ধা কাপুর
শ্রদ্ধা কাপুর একজন জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী এবং গায়িকা, যিনি বলিউডে তার অভিনয় এবং সঙ্গীত প্রতিভার জন্য পরিচিত। শ্রদ্ধা কাপুরের জন্ম ৩ মার্চ ১৯৮৭ সালে মুম্বাইতে। তার পিতা শক্তি কাপুর একজন বিখ্যাত অভিনেতা এবং তার মাতা শিবাঙ্গী কাপুর।
শ্রদ্ধা কাপুরের অভিনয় জীবনের শুরু ২০১০ সালে "তিন পত্তি" ছবির মাধ্যমে। তবে, তার প্রকৃত সাফল্য আসে ২০১৩ সালে "আশিকী ২" ছবির মাধ্যমে।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"এক ভিলেন" (২০১৪)
"হায়দার" (২০১৪)
"এবিসিডি ২" (২০১৫)
"বাগি" (২০১৬)
"ওকে জানু" (২০১৭)
"হাফ গার্লফ্রেন্ড" (২০১৭)
"স্ত্রী" (২০১৮)
"ছিছোরে" (২০১৯)
"বাগি ৩" (২০২০)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় দশম নম্বরে আছে আলিয়া ভাট
আলিয়া ভাট একজন প্রমুখ ভারতীয় অভিনেত্রী, যিনি বলিউডে তার অভিনয় এবং দৃশ্য-প্রকৃতির জন্য পরিচিত। তার জন্ম ১৫ মার্চ ১৯৯৩ সালে মুম্বাইতে হয়েছে। তার পিতা মহেশ ভাট একজন পরিচিত ফিল্ম নির্মাতা এবং তার মাতা সোনি রাজদান একজন গৃহিণী এবং বৈষ্ণব হিসেবে পরিচিত।
আলিয়া ভাটের অভিনয় কর্মকাণ্ড ২০১২ সালের "স্টুডেন্ট অফ দি ইয়ার" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে শুরু হয়। তার সাফল্য শখে নিতে কিছু বছর লাগল, তবে এরপর তিনি বলিউডের একটি প্রমুখ নায়িকা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেন।
আলিয়া ভাটের উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"হাইওয়ে" (২০১৪)
"শান" (২০১৪)
"উড়তা পাংজাব" (২০১৬)
"রাজি" (২০১৮)
"গুলাব সিংগ" (২০১৯)
"রোড" (২০১৯)
"গঙ্গুবাই কাঠিয়াও" (২০২০)
"গঙ্গুবাই হাড়িকিপার" (২০২১)
"ব্রাহ্মাস্ত্র" (আসছে)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় 11 তম নম্বরে আছে ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন
ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন হলেন একজন প্রমিনেন্ট ভারতীয় অভিনেত্রী এবং বলিউডের একজন প্রমুখ মুখ। তিনি তার উত্কৃষ্ট অভিনয় এবং গ্রেসফুল প্রকৃতির জন্য পরিচিত। ঐশ্বর্যা রাইর জন্ম ১ নভেম্বর ১৯৭৩ সালে হোলি, বিহারে হয়েছে। তার পিতা কৃষ্ণন্দু রাই একজন বিখ্যাত বলিউড অভিনেতা এবং মাতা জয়া বাচ্চন, একজন গৃহিণী এবং বলিউডের অন্যতম প্রমিনেন্ট নায়িকা।
ঐশ্বর্যা রাইর অভিনয় কর্মকাণ্ড ১৯৯৭ সালে "অরাজন" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে শুরু হয়। তার প্রথম ধরণের সাফল্য আসে ১৯৯৮ সালে "দেভদাস" ছবির মাধ্যমে।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"হাম দিল দে চুকে সানাম" (১৯৯৯)
"মোহব্বতেইন" (২০০০)
"দিল চাহতা হৈ" (২০০১)
"দেবাঙ্গ" (২০০২)
"ক্যালো না" (২০০৩)
"বুনিয়াদ" (২০০৩)
"দুম মাচে" (২০০৪)
"সারজিত" (২০০৪)
"জোধা আকবার" (২০০৫)
"গুরু" (২০০৭)
"সরস্বতী" (২০০৭)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ১২ নম্বরে আছে জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ
জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ হলেন একজন প্রমুখ ভারতীয় অভিনেত্রী এবং মডেল, যিনি বলিউডে তার অভিনয় এবং নৃত্য প্রতিভার জন্য পরিচিত। তার জন্ম ২৫ অগাস্ট ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশে হয়েছে, তবে তার পরিবার ভারতীয়। জ্যাকলিনের পিতা বাংলাদেশি এবং মাতা শ্রীলঙ্কান।
জ্যাকলিন ফার্নান্দেজের অভিনয় কর্মকাণ্ড ২০০৯ সালে "আলাধিন" বাংলা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে শুরু হয়। বাদামী অভিনয়ের জন্য পরিচিত তার অভিনয় কর্মকাণ্ড হয় ২০১০ সালের "হাউসফুল" ছবির মাধ্যমে।
তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে:
"মার্কিন" (২০১১)
"হাউসফুল ২" (২০১৪)
"ব্রাদার্স" (২০১৫)
"ধিশুম" (২০১৬)
"এক ভিলেন" (২০১৬)
"রমেও রজা" (২০১৭)
"আর বাজার" (২০১৮)
"মিস্তের মাজা" (২০১৯)
"দ্যা বাটল অফ ডিমেত্রিযা" (২০২০)
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ১৩ তম নম্বরে আছে কৃতি স্যানন
কৃতি স্যানন একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং মডেল। তিনি প্রধানত হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজ করেন। কৃতি তার ক্যারিয়ার শুরু করেন মডেলিং দিয়ে এবং পরে ২০১৪ সালে তেলেগু চলচ্চিত্র "১: নেনোক্কাদিন" দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। একই বছর, তিনি হিন্দি চলচ্চিত্র "হিরোপান্তি" তে অভিনয় করে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন, যার জন্য তিনি বেশ প্রশংসিত হন এবং "বেস্ট ফিমেল ডেবিউ" এর জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান।
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ১৪ তম নম্বরে আছে তাপসী পান্নু
তাপসী পান্নু একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং মডেল, যিনি প্রধানত হিন্দি, তামিল এবং তেলেগু চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তিনি তার ক্যারিয়ার শুরু করেন মডেলিং দিয়ে এবং পরে ২০১০ সালে তেলেগু চলচ্চিত্র "ঝুমান্ডি নাদাম" দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন।
তাপসী তার অভিনয়ের দক্ষতা এবং বৈচিত্র্যময় চরিত্রগুলির জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তার কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে "পিঙ্ক", "নাম শাবানা", "মুলক", "মনমর্জিয়াঁ", "বদলা", "সান্ড কি আঁখ" এবং "থাপ্পড়"। "পিঙ্ক" চলচ্চিত্রে তার অভিনয় বিশেষভাবে প্রশংসিত হয় এবং এটি তাকে বলিউডে একটি শক্তিশালী অবস্থান এনে দেয়।
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ১৫ তম নম্বরে আছে কিয়ারা আডবাণী
কিয়ারা আডবাণী একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি প্রধানত হিন্দি এবং তেলেগু চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তার প্রকৃত নাম আলিয়া আডবাণী, কিন্তু বলিউডে প্রবেশের সময় তিনি তার নাম পরিবর্তন করে কিয়ারা আডবাণী রাখেন। তিনি ২০১৪ সালে "ফুগলি" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন, তবে তিনি মূলত পরিচিতি লাভ করেন ২০১৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত "এম.এস. ধোনি: দ্য আনটোল্ড স্টোরি" চলচ্চিত্রে অভিনয় করে।
কিয়ারা আডবাণীর আরও কিছু জনপ্রিয় চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে "কবীর সিং", "গুড নিউজ", "লক্ষ্মী", "শেরশাহ" এবং "ভুল ভুলাইয়া ২"। "কবীর সিং" চলচ্চিত্রে তার অভিনয় বিশেষভাবে প্রশংসিত হয় এবং এটি তাকে ব্যাপক পরিচিতি এনে দেয়।
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ১৬ নম্বরে আছে ভূমি পেডনেকর
ভূমি পেডনেকর একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী যিনি প্রধানত হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তিনি ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত "দম লাগাকে হাইশা" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন, যেখানে তিনি একজন অতিরিক্ত ওজনের নারীর চরিত্রে অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রে তার অভিনয় বেশ প্রশংসিত হয় এবং তিনি "বেস্ট ফিমেল ডেবিউ" এর জন্য ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেন।
ভূমি পেডনেকরের আরও কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে "টয়লেট: এক প্রেম কথা", "শুভ মঙ্গল সাবধান", "বালা", "পতি পত্নী অর ও", "দুর্গামতি" এবং "সাঁড কি আঁখ"। "টয়লেট: এক প্রেম কথা" এবং "শুভ মঙ্গল সাবধান" চলচ্চিত্রে তার অভিনয় বিশেষভাবে প্রশংসিত হয় এবং তিনি তার চরিত্রগুলির জন্য বেশ কিছু পুরস্কার অর্জন করেছেন।
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ১৭ তম নম্বরে আছে সাইফ আলি খান
সাইফ আলি খান একজন প্রখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা এবং প্রযোজক, যিনি প্রধানত হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তিনি বলিউডের কিংবদন্তি অভিনেতা শশী কাপুর এবং বিখ্যাত অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুরের পুত্র। সাইফ ১৯৯৩ সালে "পরম্পরা" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন।
তার ক্যারিয়ারে সাইফ আলি খান অনেক উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে "দিল চাহতা হ্যায়", "কাল হো না হো", "হাম তুম", "ওমকারা", "লাভ আজ কাল", "ককটেল" এবং "তানহাজি"। তিনি "হাম তুম" চলচ্চিত্রের জন্য সেরা অভিনেতার পুরস্কারসহ একাধিক ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেছেন।
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ১৮ তম নম্বরে আছে জুহি চাওলা
জুহি চাওলা একজন প্রখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, মডেল এবং প্রযোজক, যিনি প্রধানত হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তিনি ১৯৮৪ সালে "মিস ইন্ডিয়া" খেতাব জয় করার পর অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। তার প্রথম সফল চলচ্চিত্র ছিল "কয়ামত সে কয়ামত তক" (১৯৮৮), যেখানে তিনি আমির খানের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রটি তাদের দুজনকেই সুপারস্টার করে তোলে এবং জুহি চাওলা ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান।
জুহি চাওলার আরও কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে "দর", "ইশক", "ইয়েস বস", "হাম হ্যায় রাহি প্যার কে", "ডুপ্লিকেট" এবং "মাই ব্রাদার... নিখিল"। তিনি তার কমেডি টাইমিং, সজীব অভিনয় এবং মনোমুগ্ধকর উপস্থিতির জন্য বিশেষভাবে পরিচিত।
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ১৯ তম নম্বরে আছে শ্রীদেবী
শ্রীদেবী ছিলেন একজন কিংবদন্তি ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, যিনি প্রধানত তামিল, তেলেগু, হিন্দি, মালায়ালম এবং কন্নড় চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। তাকে ভারতীয় সিনেমার প্রথম মহিলা সুপারস্টার হিসেবে গণ্য করা হয়। শ্রীদেবী তার অভিনয় জীবন শুরু করেন শিশু অভিনেত্রী হিসেবে এবং ১৯৭৬ সালে তামিল চলচ্চিত্র "মুন্দরু মুদিচু" দিয়ে পূর্ণাঙ্গ অভিনেত্রী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।
শ্রীদেবী হিন্দি চলচ্চিত্রে তার ক্যারিয়ার শুরু করেন "সোলওয়া সাওয়ান" (১৯৭৯) এর মাধ্যমে, তবে তিনি ব্যাপক পরিচিতি পান "হিম্মতওয়ালা" (১৯৮৩) চলচ্চিত্রে অভিনয় করে। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য হিন্দি চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে "মাওয়ালি", "তোহফা", "মিস্টার ইন্ডিয়া", "চালবাজ", "চাঁদনী", "লামহে", "খুদাগাওয়া", এবং "জুদাই"।
তার অভিনয়ের দক্ষতা, নাচের পারদর্শিতা এবং বহুমুখী প্রতিভার জন্য শ্রীদেবী বিশেষভাবে পরিচিত ছিলেন। তিনি বেশ কয়েকটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার এবং অন্যান্য সম্মাননা অর্জন করেছেন।
ইন্ডিয়ান নায়িকাদের নামের তালিকায় ২০ তম নম্বরে আছে মাধুরী দীক্ষিত
মাধুরী দীক্ষিত একজন প্রখ্যাত ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং নৃত্যশিল্পী, যিনি প্রধানত হিন্দি চলচ্চিত্রে কাজ করেন। তিনি তার অসাধারণ অভিনয় দক্ষতা এবং নৃত্যের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। মাধুরী ১৯৮৪ সালে "অবোধ" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বলিউডে আত্মপ্রকাশ করেন, তবে তিনি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন ১৯৮৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত "তেজাব" চলচ্চিত্রে অভিনয় করে। এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পান এবং বলিউডের শীর্ষ অভিনেত্রীদের একজন হয়ে ওঠেন।
মাধুরী দীক্ষিতের আরও কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে "দিল", "সাজন", "বেটা", "খলনায়ক", "হাম আপকে হ্যায় কৌন", "রাজা", "দিল তো পাগল হ্যায়", "পুকার", "দেবদাস" এবং "আজা নাচলে"। তার অভিনয়ের পাশাপাশি, তিনি তার দুর্দান্ত নৃত্যশৈলীর জন্য বিশেষভাবে প্রশংসিত হন এবং বলিউডের অন্যতম সেরা নৃত্যশিল্পী হিসেবে বিবেচিত হন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url